মুক্তিযুদ্ধে বীরত্ব ও সাহসিকতা প্রদর্শনের স্বীকৃতিরূপ বাংলাদেশ সরকার বীরত্বসূচক রাষ্ট্রীয় উপাধি প্রদান করে। মুক্তিযুদ্ধে অসীম সাহসের সাথে যুদ্ধ করে শহিদ হয়েছেন এমন সাতজনকে বীরশ্রেষ্ঠ (সর্বোচ্চ) উপাধি প্রদান করা হয়। নিচে তাঁদের ছবি দেওয়া হলো।
ক. ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর
খ. ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান
গ. সিপাহি হামিদুর রহমান
ঘ. ল্যান্স নায়েক নূর মোহাম্মদ শেখ
ঙ. সিপাহি মোস্তফা কামাল
চ. ইঞ্জিনরুম আর্টিফিসার রুহুল আমিন
ছ. ল্যান্স নায়েক মুন্সি আব্দুর রউফ
এছাড়াও সাহসিকতা এবং ড্যাপের জন্য আরও তিনটি উপাধি দেওয়া হয়েছে। উপাধিগুলো হলো :
★ বীর উত্তম
★ বীর বিক্রম
★ বীর প্রতীক
সকল মুক্তিযোদ্ধা এবং অগণিত সাধারণ মানুষের অবদানে আমরা লাভ করেছি আমাদের স্বাধীনতা ।
মনে কর, সাতজন বীরশ্রেষ্ঠ পরিবারের সদস্যকে তোমরা সংবর্ধনা দেবে। মুক্তিযুদ্ধে সর্বোচ্চ অবদানের জন্য তাঁদের পরিবারকে দেশের পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানিয়ে বক্তৃতা দাও ।
‘এসো বলি'র বীরশ্রেষ্ঠ পরিবারের সদস্যদের উদ্দেশে দেওয়া বক্তৃতাটি লেখ।
এটি ঢাকায় অবস্থিত মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর। এই জাদুঘরে কী আছে বলে তোমাদের মনে হয়?
স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী বা ৫০তম বার্ষিকী উপলক্ষে একটি স্মৃতিসৌধের নকশা তৈরি কর। স্মৃতিসৌধের ফলকে খোলাই করার জন্য কিছু কথা লেখ।
বামপাশের সাথে ডানপাশের বাক্যাংশগুলো মিল কর :
ক. মুক্তিবাহিনী প্রধান খ. পাকিস্তানের এদেশীয় সহযোগী গ. মুক্তিযুদ্ধে সাহসিকতা ও ত্যাগের জন্য দেওয়া সর্বোচ্চ উপাধি ঘ. যৌথবাহিনী প্রধান | লেফটেন্যান্ট জেনারেল জগজিৎ সিং অরোরা জেনারেল মুহাম্মদ আতাউল গনি ওসমানী রাজাকার বীর বিক্রম বীরশ্রেষ্ঠ |
আরও দেখুন...